তরুণ চেয়ারম্যান রাসেলের পরিকল্পনায় বদলে যাচ্ছে তোরাবগঞ্জ ইউনিয়ন।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ লক্ষ্মীপুর। “গ্রাম হবে শহর” সরকারের গ্রামীণ জীবনমানের উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে
লক্ষ্মীপুর জেলার কমলনগর উপজেলা ৯ নং তোরাবগঞ্জ ইউনিয়নে।
তরুণ চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম রাসেলের প্রায় তিন বছর মেয়াদকালে ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে নতুন রাস্তা নির্মাণ, পুরনো রাস্তা মেরামত ও ইটের সলিংয়ের কারনে যোগাযোগ ব্যবস্থার পরিবর্তন হয়েছে।
মসজিদ মাদ্রাসা প্রাইমারী ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় সমূহের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে ও সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন চলাচলের জন্য এসব রাস্তাঘাটের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে।
এছাড়াও সরকারের সামাজিক সুরক্ষা বাস্তবায়নে বয়স্ক ও বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ নানাবিধ সুযোগ সুবিধা গুলো যথাযথ ভাবে বন্টন করা হয়েছে।
তোরাবগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে যানা যায়,আশরাফুল ইসলাম রাসেল
চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ২ নং ওয়ার্ডে মাষ্টার রোড,কামাল মেম্বার রোড, ৩ নং ওয়ার্ডে বর্ডার রোড, মনিরুল হক রোড ৪ নং ওয়ার্ডে মাষ্টার হাফিজ আহমেদ রোড, ফয়েজুল ইসলাম রোড, হাজী ফাজিল মিয়া রোড, হারুন রোড, ৫ নং ওয়ার্ডে মাষ্টার রোড, কালু চৌকিদার রোড, মাষ্টার রোড,বাহার মেম্বার রোড ৬ নং ওয়ার্ডে করিম রোড, আলম রোড, আলম রোড বাকী অংশ, ৭ নং ওয়ার্ডে মান্নান রোড, ছেরাজল হক রোড, মনিরুল ইসলাম রোড, ৮ নং ওয়ার্ডে সাইজি রোড, ৯ নং ওয়ার্ডে, নিজাম কোম্পানি রোড ইমান আলী রোডের উন্নয়ন করা হয়েছে।
এছাড়াও গণি রোড, রমিজ আলম রোড, উদয়ন উচ্চ বিদ্যাল রোডসহ ৬ কিমি রাস্তা ইটের সলিং করা হয়েছে।
বিশুদ্ধ পানির জন্য ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ৪০ টি গভীর নলকুপ স্থাপন করা হয়েছে।
এছাড়াও কাটাখালী খালের ১০ কিলোমিটার পুনঃখনন করা হয়েছে। বাকী খালগুলো খননের জন্য প্রকল্প বাস্তবায়নের অপেক্ষমান রয়েছে।
আল ইকরা হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও  এতিমখানার উন্নয়নে অনুদান,  হাজী ফাজিল মিয়া জামে মসজিদ,  তসলিম পাড়া জামে মসজিদ,  গফুর আলী জামে মসজিদসহ বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে অনুদান দিয়ে আসছেন আশরাফুল ইসলাম রাসেল চেয়ারম্যান।
তোরাবগঞ্জ বাজারে আধুনিক সেড নির্মাণ, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, বাজার গলির রাস্তা আরসিসি ডালাই দিয়ে পাকাকরণসহ ইউনিয়নের অন্যন্য গ্রামীণ হাট-বাজারের উন্নয়ন করা হয়েছে।
ব্যাক্তিগত ভাবে গরীব মেয়েদের বিয়ে খরচ, অসুস্থ্য রোগীদের চিকিৎসায় সহযোগীতসহ গরীব দুস্থ্য ও অসহায় মানুষদের পাশে আছেন তিনি।
আগামীদিনের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, তোরাবগঞ্জ ইউনিয়ন বাসীর ভোট ও ভালোবাসায় আমি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছি। তাদের জীবণমান উন্নয়নই আমার লক্ষ্য।
আগামীদিনে অসমাপ্ত রাস্তাঘাট নির্মাণ, মাদক ও জুয়ামুক্ত ইউনিয়ন গঠন এবং দুস্থ্য ও অসহায়  মানুষের পাশে থাকতে চাই। দলমত নির্বিশেষে তোরাবগঞ্জকে একটি মডেল ইউনিয়নে পরিণত করবো ইনশাআল্লাহ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *